বগুড়ায় রসালো ফলের সমারোহ

  নাজমুল হুদা

প্রকাশ: ৪ জুন ২০২৩, ১১:০৯ |  আপডেট  : ২১ নভেম্বর ২০২৪, ২০:১০

ঋতুর পালাবদলে আবারো ফিরে এসেছে গ্রীষ্মকাল। আর গ্রীষ্মকালের মধুমাস জ্যৈষ্ঠে বগুড়ার নন্দীগ্রাম উপজেলার বিভিন্ন হাট-বাজার ও মেলায় নানা রকম রসালো ফলের সমারোহ লক্ষ্য করা যাচ্ছে । এ উপজেলার বিভিন্ন হাট-বাজারে রসে টসটসে দেশি ফলের পসরা সাজিয়ে বসে আছে দোকানীরা। ক্রেতাদের আকর্ষন করার জন্য দোকানীরা হাত উঁচিয়ে লিচুর ঝোপা নিয়ে ডাকছে ক্রেতাদের। 

সরেজমিনে বিভিন্ন হাট-বাজারে গিয়ে দেখা গেছেআমকাঁঠাললিচুআনারসতরমুজ জামসহ বিভিন্ন মৌসুমী ফলের সুগন্ধ ছড়িয়ে পড়েছে স্থানীয় বাজারগুলোতে। তবে বাজারে অন্য ফলের তুলনায় এখন বেশি দেখা যাচ্ছে আম  লিচু। নন্দীগ্রাম উপজেলার মানুষের কাছে সবচেয়ে বেশি চাহিদা আম্রপালি আমের। কিন্তু এখনো  আম বাজারে আসেনি। তবে অন্যান্য জাতের অনেক আম বাজারে এসেছে

লিচু বিক্রেতা হযরত আলী বলেনবোম্বাই লিচু বিক্রয় হচ্ছে দুইশত থেকে তিনশত টাকা শ'। আর চায়না-থ্রি লিচু চারশত থেকে ছয়শত টাকা শ' বিক্রয় হচ্ছে।এমন বাজারমূল্যেও ভালোই বেচাকেনা হচ্ছে। 

রাজশাহীর পুঠিয়া থেকে হাটে আম বিক্রয় করতে আসে লিটন আলী। তিনি জানানআমার কাছে রাণীখিরসাপাতলোকনাথ  গোপালভোগ জাতের আম আছে। এসব আম ৪০ থেকে ৬০ টাকা কেজি দরে বিক্রয় করছি।আম্রপালির বাজারে আসতে আরও ১৫-২০ দিন সময় লাগবে।

 ফল ক্রেতা শফিকুল ইসলাম বলেনএসময় জামাই-মেয়ের বাড়িতে সাজা দিতে হয়। তাই আমলিচু  কলা কিনেছি। আরো কাঁঠালআনারসমিষ্টিমাছ  গোস্ত কিনতে হবে। 

 নন্দীগ্রাম উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডাতোফাজ্জল হোসেন মন্ডল বলেনমৌসুমী ফল আল্লাহর আর্শিবাদ। পরিমিত পরিমাণে ফল সবারই খাওয়া দরকার। তবে ডায়াবেটিস রোগীদে চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে ফল খেতে হবে। 

ঋতুর পালাবদলে আবারো ফিরে এসেছে গ্রীষ্মকাল। আর গ্রীষ্মকালের মধুমাস জ্যৈষ্ঠে বগুড়ার নন্দীগ্রাম উপজেলার বিভিন্ন হাট-বাজার ও মেলায় নানা রকম রসালো ফলের সমারোহ লক্ষ্য করা যাচ্ছে । এ উপজেলার বিভিন্ন হাট-বাজারে রসে টসটসে দেশি ফলের পসরা সাজিয়ে বসে আছে দোকানীরা। ক্রেতাদের আকর্ষন করার জন্য দোকানীরা হাত উঁচিয়ে লিচুর ঝোপা নিয়ে ডাকছে ক্রেতাদের। 

সরেজমিনে বিভিন্ন হাট-বাজারে গিয়ে দেখা গেছেআমকাঁঠাললিচুআনারসতরমুজ জামসহ বিভিন্ন মৌসুমী ফলের সুগন্ধ ছড়িয়ে পড়েছে স্থানীয় বাজারগুলোতে।তবে বাজারে অন্য ফলের তুলনায় এখন বেশি দেখা যাচ্ছে আম  লিচু। নন্দীগ্রাম উপজেলার মানুষের কাছে সবচেয়ে বেশি চাহিদা আম্রপালি আমের। কিন্তু এখনো  আম বাজারে আসেনি। তবে অন্যান্য জাতের অনেক আম বাজারে এসেছে

লিচু বিক্রেতা হযরত আলী বলেনবোম্বাই লিচু বিক্রয় হচ্ছে দুইশত থেকে তিনশত টাকা শ'। আর চায়না-থ্রি লিচু চারশত থেকে ছয়শত টাকা শ' বিক্রয় হচ্ছে।এমন বাজারমূল্যেও ভালোই বেচাকেনা হচ্ছে। 

রাজশাহীর পুঠিয়া থেকে হাটে আম বিক্রয় করতে আসে লিটন আলী। তিনি জানানআমার কাছে রাণীখিরসাপাতলোকনাথ  গোপালভোগ জাতের আম আছে। এসব আম ৪০ থেকে ৬০ টাকা কেজি দরে বিক্রয় করছি।আম্রপালির বাজারে আসতে আরও ১৫-২০ দিন সময় লাগবে।

 ফল ক্রেতা শফিকুল ইসলাম বলেনএসময় জামাই-মেয়ের বাড়িতে সাজা দিতে হয়। তাই আমলিচু  কলা কিনেছি। আরো কাঁঠালআনারসমিষ্টিমাছ  গোস্ত কিনতে হবে। 

 নন্দীগ্রাম উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডাতোফাজ্জল হোসেন মন্ডল বলেনমৌসুমী ফল আল্লাহর আর্শিবাদ। পরিমিত পরিমাণে ফল সবারই খাওয়া দরকার। তবে ডায়াবেটিস রোগীদে চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে ফল খেতে হবে। 

  • সর্বশেষ খবর
  • সর্বাধিক পঠিত