আইডব্লিউডি ২০২৩ প্যানেল আলোচনা সভা আয়োজন করলো স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড
প্রকাশ: ১৬ মার্চ ২০২৩, ১১:৩৫ | আপডেট : ২২ ডিসেম্বর ২০২৪, ২৩:৪৪
স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড বাংলাদেশ সম্প্রতি একটি ফলপ্রসূ ও উন্মুক্ত আলোচনা সভার আয়োজন করে যেখানে জীবন ও জীবিকার বিভিন্ন ক্ষেত্রে সমতা অর্জনে প্রযুক্তি ও উদ্ভাবনী শক্তির ব্যবহার, নারী পুরুষ উভয়ের জন্য সমান ও ন্যায্য সুযোগ নিশ্চিত করার প্রয়োজনীয়তা আলোচিত হয়। আলোচনা পর্বে প্যানেলিস্ট হিসেবে উপস্থিত ছিলেন শিখো’র সহ – প্রতিষ্ঠাতা ও চীফ অপারেশন অফিসার জিশান জাকারিয়া; মনের বন্ধু’র প্রতিষ্ঠাতা ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা তাওহিদা শিরোপা; এবং শাটল-এর সহ – প্রতিষ্ঠাতা ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা রিয়াসাত চৌধুরী। আলোচনাকালে আলোচনার অংশ হিসাবে, তিনজন প্যানেলিস্টই তাদের কর্মজীবন এবং অভিজ্ঞতা সম্পর্কে কথা বলেন। তারা সভায় আগতদের আলোচনা ও সিদ্ধান্ত গ্রহণে অনুপ্রাণিত করতে আইডিয়া, ইনসাইট এবং টুলস প্রদান করেন। আলোচনা অনুষ্ঠানটি আন্তর্জাতিক নারী দিবস উদযাপনের অংশ হিসেবে ব্যাঙ্ক আয়োজিত নানাবিধ কার্যক্রমের একটি ছিল। এছাড়াও ব্যাঙ্ক-এর বিভিন্ন সি এস আর প্রোগ্রামের আওতায় নারীদের মেন্টরশীপ এবং ডিজিটাল শিক্ষার ব্যবস্থা করা হয়ে থাকে। ব্যাঙ্ক এর কর্মীরাও বিভিন্ন সময়ে স্বেচ্ছাসেবার মাধ্যমে দুস্থ ছাত্রীদের বিভিন্ন বিষয়ে ট্রেনিং দিয়ে থাকেন। আন্তর্জাতিক নারী দিবস উপলক্ষেও এরূপ একটি প্রোগ্রাম এর আয়োজন করা হয়েছে। স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড বাংলাদেশ-এর সিইও নাসের এজাজ বিজয় বলেন, “অংশগ্রহণ বৃদ্ধিতে এবং নারীদের অর্জনকে স্বীকৃতি প্রদানে ও বিশ্বকে আরও ন্যায়সঙ্গত স্থান করে তোলার পথ প্রশস্থ করবে - এমন সব উদ্যোগ আয়োজন ও অংশগ্রহণ করতে পেরে আমরা গর্বিত। সামাজিক দৃঢ়তা বৃদ্ধিতে, নতুন সম্ভাবনার দ্বার উন্মোচনে আমরা কাজ করে চলেছি। এই আলোচনার তিনজন সম্মানিত প্যানেলিস্টকে তাদের গল্প ও অভিজ্ঞতাগুলো সকলের সুবিধার্থে তুলে ধরার জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ।” দীর্ঘ ১১৮ বছরেরও বেশি সময় ধরে বাংলাদেশে নিরবচ্ছিন্ন কার্যক্রম পরিচালনা করা স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড ব্যাংকই দেশের একমাত্র বহুজাতিক ব্যাংক। টেকসই উন্নয়ন ও সমতার আদর্শকে কেন্দ্রে রেখে বাংলাদেশের অর্থনৈতিক ও সামাজিক উন্নয়নের জন্য ব্যাংকটি প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। ব্যাংকের বিশেষ প্রকল্প ফিউচারমেকারস বাই স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড- এর পাশাপাশি অন্যান্য বেশকিছু প্রকল্প ‘এসডিজি ফাইভ’ অর্জনে বদ্ধ পরিকর। এর মধ্যে লিঙ্গ সমতা ও নারী ক্ষমতায়ন প্রতিষ্ঠা একটি লক্ষ্য, যা ২০৩০ সাল নাগাদ অর্জনীয় ১৭টি লক্ষ্যের মধ্যে অন্যতম।
- সর্বশেষ খবর
- সর্বাধিক পঠিত