পঞ্চগড়ে সূর্য দেখা গেছে, তবে কমেনি তাপমাত্রা

  মোঃ কামরুল ইসলাম কামু

প্রকাশ: ১৮ জানুয়ারি ২০২৪, ১৭:৩৪ |  আপডেট  : ২৩ ডিসেম্বর ২০২৪, ১৪:২১

উত্তরে জেলা পঞ্চগড়ে শীতের দাপটে কাপছে মানুষ বৃহষ্পতিবার(১৮ জানুয়ারি) এ জেলায় সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয় ৮ দশমিক ৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস।

প্রায় দশদিন ধরে অব্যাহত আছে মৃদু শৈত্য প্রবাহ ও ঘনকুয়াশা। সন্ধ্যার পরে শুরু হয় ঘনকুয়াশার অবরণ। চারদিকে হয়ে পড়ে অন্ধকারছন্ন, এদিকে বৃহষ্পতিবার (১৮জানুয়ারি) তেতুঁলিয়া আবহাওয়া পর্যক্ষেক কেন্দ্র সর্বনিম্ম তাপমাত্রা রেকর্ড করে ৮ দশমিক ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস। তবে বুধবার তাপমাত্রা ছিল ১০ দশমিক ৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস। বিষয়টি নিশ্চিত করেন তেতুঁলিয়া আবহাওয়া অফিসের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা রাসেল শাহ। তবে এর আগে ১৪ জানুয়ারি সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ৮ দশমিক ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস মেঘে ঢাকা আকাশ, শৈত্য প্রবাহ ও ঘনকুয়াশায় জনজীবনে স্থবিরতা নেমে আসে। শ্রমিক ও ছিন্নমূল মানুষের কষ্ট বেড়ে যায়। এমন শীতের দাপটে এ এলাকার মানুষ বাসাবাড়ি ও সড়কের আশপাশে শীত নিবারণে খড়ঁকুটো জ্বালিয়ে শীত নিবারণে চেষ্টা করে।

এদিকে প্রচন্ড শীতের কারণে মানুষের স্বাভাবিক জীবনযাত্রা অচল হয়ে পড়েছে। বিশেষ কাজ ছাড়া মানুষ বাড়ির বাইরে বের হচ্ছে না। এদিকে রবিবার হঠাৎ করেই বেলা ১২ টার পরে মেঘ ভেদ করে সূর্যের আলো ছড়িয়ে পড়ে। এতে কিছুটা হলেও মানুসেল মাঝে স্বস্তি আসে। কিন্তু প্রায় তিনঘন্টার আবার সূর্য মিলিয়ে যায়। কুয়াশায় ঢেকে পড়ে চারদিক আবার শীতের দাপট বেড়ে যায়।

জেলা প্রশাসক মো. জহুরুল ইসলাম জানান সরকারি ভাবে ও প্রধানমন্ত্রীর দপ্তর থেকে পাওয়া ২৮ হাজার কম্বল বিতরণ করা হয়েছে এবং বিতরণ কার্যক্রম অব্যাহত আছে। এছাড়া বেসরকারি ভাবে শীত বস্ত্র বিতরণ করা হয়েছে। তিনি বলেন ‘আরো পাঁচ হাজার কম্বলের বরাদ্দের চিঠি পেয়েছি। এর মধ্যে পাওয়া যাবে। এই কম্বল এক হাজার করে দিয়ে দিবো।
 

 

সান

  • সর্বশেষ খবর
  • সর্বাধিক পঠিত