তিন তারকার জন্মদিন

  অনলাইন ডেস্ক

প্রকাশ: ৭ নভেম্বর ২০২২, ১১:৪৪ |  আপডেট  : ১৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ০১:৫৩

ফাইল ছবি

ঋতুপর্ণা সেনগুপ্ত (জন্ম: ৭ নভেম্বর ১৯৭০) একজন বিশিষ্ট ভারতীয় বাঙালি অভিনেত্রী। ১৯৮৯ সাল থেকে বাংলা চলচ্চিত্র শিল্পের সঙ্গে জড়িত ঋতুপর্ণা অভিনয় করেছেন একাধিক বাংলাদেশী ও হিন্দি চলচ্চিত্রেও। বাণিজ্যিক ও শৈল্পিক – উভয় ধারার সিনেমাতে তার সুদক্ষ অভিনয় তাকে এনে দিয়েছে একাধিক পুরস্কার। অভিনয়ের পাশাপাশি বিভিন্ন সমাজসেবামূলক কাজ ও লেখালিখির সঙ্গেও জড়িত ঋতুপর্ণা।

কুশল চক্রবর্তীর বিপরীতে বাংলা ধারাবাহিক শ্বেত কপোত [১৯৮৯] দিয়ে ঋতুপর্ণা সেনগুপ্তর অভিনয় জীবনের শুরু। তার অভিনীত প্রথম ছায়াছবি প্রভাত রায়ের জাতীয় পুরস্কার প্রাপ্ত বাংলা ছবি শ্বেতপাথরের থালা [১৯৯২]। নব্বইয়ের দশকে প্রসেনজিৎ চট্টোপাধ্যায়, চিরঞ্জিত চক্রবর্তী ও অভিষেক চট্টোপাধ্যায়ের সাথে একের পর এক বাণিজ্যিক বাংলা ছবিতে জুটি বেঁধে তিনি সাফল‍্যের শিখরে পৌঁছে যান। তার অভিনীত প্রথম বাংলাদেশী ছবি স্বামী কেন আসামী [১৯৯৭]।

ভারত নির্মাণ পুরস্কার
কলাকার পুরস্কার 
কাজী নজরুল ইসলাম জন্মশতবার্ষিকী পুরস্কার – ল সোসাইটি অব ক্যালকাটা প্রদত্ত
শ্রেষ্ঠ অভিনেত্রী বিভাগে রৌপ্য কমল,দহন ছবিতে সহ-অভিনেত্রী ইন্দ্রানী হালদারের সঙ্গে – ৪২তম ভারতীয় জাতীয় চলচ্চত্র উৎসব
উজালা আনন্দলোক শ্রেষ্ঠ অভিনেত্রী – দহন ছবির জন্য
উজালা আনন্দলোক শ্রেষ্ঠ অভিনেত্রী – আত্মীয়স্বজন ছবির জন্য
বিএফজেএ শ্রেষ্ঠ অভিনেত্রী পুরস্কার
বিএফজেএ শ্রেষ্ঠ অভিনেত্রী পুরস্কার – দ্বিতীয় বসন্ত ছবির জন্য

অনুষ্কা শেট্টি (জন্ম: ৭ নভেম্বর, ১৯৮১ সাল) হচ্ছেন একজন ভারতীয় ছবির নায়িকা, যিনি প্রকৃতরুপে তেলুগু, তামিল ছবিতে কাজ করেন। অনুষ্কা মাঙ্গালোরে জম্মগ্রহণ করেন কিন্তু কর্মজীবন শুরু করেন যোগব্যায়াম প্রশিক্ষক হিসেবে। ঠিক সে সময়ে তাকে ছবির কাজের জন্য আমন্ত্রণ জানানো হয়।

তিনি ২০০৫ সালে একটি তেলুগু ছবি সুপার দিয়ে অভিনয় জীবন শুরু করেন। তিনি অসংখ্য তেলুগু ছবি যেমন বিক্রমারকুডু, অরুন্ধতি এবং ভেধাম নায়িকা প্রধান হিসেবে কাজ করেন। এরকম অসংখ্য উচ্চ-বাজেট সম্পন্ন ছবিতে কাজের সুবাদে তিনি নিজেকে তেলুগু চলচ্চিত্রে এক অনন্য মাত্রায় নিয়ে আসেন এবং প্রথম সারির নায়িকা হিসেবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করেন। অরুন্ধতি (২০০৯ সাল) ছবির চরিত্রের জন্য টাইটেল চরিত্র এবং ভেদম ছবিতে সারোজা চরিত্রে অভিনয় করে উচ্চ প্রশংসিত হন। যা তাকে দুটি ফিল্মফেয়ার, একটি নন্দি এবং দুটি সিনেমা পুরস্কার যোগায়। ২০১০ সালে, আনুশ্‌কা তামিল ছবি সিঙ্গম এবং সিঙ্ঘম ২সিকুয়াল ছবিতেও অভিনয় করে সাফল্য পান। ছবি দুটিই ব্যবসায়িক সাফল্যের মুখ দেখে এবং ভানাম ও দৈভা থিরুমগল ছবি দুটিতেও অভিনয় করে অনেক প্রশংসা কুরান।ভারতের অন্যতম ব্যবসাসফল ছবি বাহুবলী ২: দ্য কনক্লুশন এর জন্য তিনি অধিক সু-পরিচিত।

২০১১ সাল: তামিল নাড়ু স্টেট গভর্মেন্ট কর্তৃক কালাইমামানি পুরস্কার।
২০১১ সাল: টিএসআর ললিত কলা পরিষদ পুরস্কার।
২০১২ সাল: র‍্যাঙ্কি ৩# বাঙ্গালোর টাইমস্‌ সর্বাধিক কাঙ্ক্ষিত মহিলা ২০১২ সাল-কান্নাদা।
২০১২ সাল: র‍্যাঙ্কি ৩# হায়দ্রাবাদ টাইমস্‌ সর্বাধিক কাঙ্ক্ষিত মহিলা ২০১২ সাল-তেলুগু।
২০১২ সাল: র‍্যাঙ্কি ৫# চেন্নাই টাইমস্‌ সর্বাধিক কাঙ্ক্ষিত মহিলা ২০১২ সাল-তামিল।
২০১২ সাল: র‍্যাঙ্কি ৪৫# ইন্ডিয়ার সেরা ৫০-এর মধ্যে সর্বাধিক কাঙ্ক্ষিত মহিলা ২০১২ সাল।

রাইমা সেন বা রাইমা দেব বর্মা (জন্ম: নভেম্বর ৭, ১৯৭৮) একজন ভারতীয় চলচ্চিত্র অভিনেত্রী।

রাইমা সেন অভিনেত্রী মুনমুন সেনের কন্যা এবং বিখ্যাত অভিনেত্রী সুচিত্রা সেনের নাতনি। তার বোন রিয়া সেনও বলিউডের চলচ্চিত্র শিল্পে জড়িত আছেন। তাদের বাবা ভারত দেববর্মা ত্রিপুরার রাজ পরিবারের একজন সদস্য। তার মাতামহী ইলা দেবী কোচ বিহারের রাজকুমারী ছিলেন, যার ছোট বোন গায়ত্রী দেবী জয়পুরের মহারানী ছিলেন। তার পিতামহী ইন্দিরা ছিলেন বড়োদার মহারাজা সায়াজিরো গায়কোয়াড় ΙΙΙ এর একমাত্র কন্যা। রাইমার মাতামহ আদিনাথ সেন ছিলেন কলকাতার একজন প্রখ্যাত ব্যবসায়ী, যার বাবা ছিলেন দীননাথ সেন - যিনি প্রাক্তন আইন মন্ত্রী আশোক কুমার সেনের আত্মীয়, যিনি ত্রিপুরার মহারাজার মন্ত্রী ছিলেন। পর্দায় তাদের দুই বোনের নামই তার মায়ের পারিবারিক নামানুসারে, যদিও কাগজ-কলমে তাদের বংশ নাম দেববর্মা।

  • সর্বশেষ খবর
  • সর্বাধিক পঠিত