মিতা হকের চল্লিশার জন্য রাখা পুরো টাকা গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রে দান করলেন মেয়ে
 অনলাইন ডেস্ক
  অনলাইন ডেস্ক
                                    
                                    প্রকাশ: ২৫ মে ২০২১, ১২:৪১ | আপডেট : ৩১ অক্টোবর ২০২৫, ০৩:৩৮
 
                                        
                                    চলতি বছরের ১১ এপ্রিল একুশে ও বাংলা একাডেমি পদকপ্রাপ্ত রবীন্দ্রসংগীত শিল্পী মিতা হক ৫৯ বছর বয়সে রাজধানীর একটি হাসপাতালে মৃত্যুবরণ করেন। সম্প্রতি গায়িকার মৃত্যুর ৪০ দিন পূর্ণ হয়েছে। মিতা হকের চল্লিশার পুরো টাকা গণস্বাস্থ্যের নগর ডায়ালাইসিস সেন্টারে দান করেছেন তার পরিবার।
গত রবিবার দুপুরে গণস্বাস্থ্য নগর হাসপাতালে গণস্বাস্থ্যের ট্রাস্টি ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরীর হাতে মিতা হকের একমাত্র সন্তান জয়িতা (সংগীতশিল্পী) তার মায়ের চল্লিশার পুরো টাকা তুলে দেন।
এসময় ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী গণমাধ্যমকে বলেন, ‘একুশে পদকপ্রাপ্ত প্রখ্যাত রবীন্দ্রসংগীত শিল্পী মিতা হকের একমাত্র সন্তান জয়িতা তার মায়ের চল্লিশার খরচের পুরো টাকা ডায়ালাইসিস সেন্টারে অসহায় ডায়ালাইসিস রোগীদের সেবায় দান করেছেন। আমরা গণস্বাস্থ্য ডায়ালাইসিস সেন্টারের পক্ষ থেকে তার প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি। সকল দান আয়কর মুক্ত।’
মিতা হকের জন্ম ১৯৬২ সালে। ১৯৯০ সালে বিউটি কর্নার থেকে প্রকাশিত হয় তার প্রথম রবীন্দ্রসংগীতের অ্যালবাম ‘আমার মন মানে না’। সব মিলিয়ে প্রায় ২০০টি রবীন্দ্রসংগীতে কণ্ঠ দিয়েছেন তিনি। তার প্রায় বিশটি অ্যালবামের বেশির ভাগই প্রকাশিত হয়েছে কলকাতা থেকে। ‘সুরতীর্থ’ নামে একটি গানের স্কুলও রয়েছে তার। সংগীতে বিশেষ অবদানের জন্য ২০২০ সালে বাংলাদেশ সরকার মিতা হককে একুশে পদকে ভূষিত করে। এছাড়াও শিল্পকলা পদক, বাংলা একাডেমি রবীন্দ্র পুরস্কার, চ্যানেল আই রবীন্দ্র মেলা পুরস্কার এবং ভারত থেকে অনেক সম্মানজনক পুরস্কার পেয়েছেন তিনি।
- সর্বশেষ খবর
- সর্বাধিক পঠিত
 
             
    
             
    
             
    
             
    
             
    
             
    
             
    
             
    
             
    
             
    
             
    
             
    
             
    
             
    
             
    
             
    
             
    
             
    
             
    
             
    
             
    
             
    
             
    
             
    
             
    
             
    
             
    
             
    
             
    
             
    
             
    
             
    
             
    
             
    
             
    
             
    
             
    
             
    
             
    
            