অভিজিৎ বড়ুয়া অভি
এখনই উপযুক্ত সময় বুদ্ধ উপদেশ গুলোর বৈজ্ঞানিক নিরীক্ষার । বিশ্বব্রহ্মাণ্ড সৃষ্টি, বিলয়, প্রতিটি প্রাণের কার্যকারণ, প্রাণের নিজেদের মধ্যে interlink, ইথার সংযোগ, মনস্তাত্ত্বিক সংযোগ, জন্মজন্মান্তরিক ইথার সংযোগ, দেহাস্থিত প্রাণ ও মুক্ত প্রাণ, বিশ্ব, মহাবিশ্ব, জাগতিক, মহাজাগতিক সৃষ্টি নিলয় বিলয় কার্যকারণ সম্পর্ক, প্রতিটি প্রাণের অগ্নি- জল- বায়ু- মৃত্তিকার আধার রহস্যজ্ঞান, মহাসাগরের মহাজাগতিক জল ও প্রাণের নিজ দেহ জল- মহাজাগতিক শ্বাস আর প্রাণের দেহস্থ শ্বাস- মহাজাগতিক আধার আর প্রাণের আধার আবরণ – মহাজাগতিক অগ্নি তাপ প্রাণের নিজ দেহস্থ অগ্নিতাপের সম্পর্ক ব্যাখ্যা বুদ্ধ কর্তৃক ব্যাখ্যাই প্রাপ্ত। নোয়েটিক সায়েন্সের বিজ্ঞানীরা বিজ্ঞনাগারে প্রমাণ করছে প্রাণের মধ্যে স্থিতো শক্তির একভুক্তিকরণের ফলস্বরূপ ভৌতক্রিয়ার প্রতিক্রিয়ায় প্রভাবিত করা সম্ভব। যা বুদ্ধর সিংহ বিজুম্বিত সমাধি ধ্যান ফলশ্রুতিতে ধর্মধাতু সমন্তদ্বার বিজ্ঞপ্তিত্র্যধ্ববভাস রশ্মি বিচ্ছুরণ মাধ্যমে দশদিকস্ত লোকধাতু উদ্ভাসিতর মধ্যদিয়ে বুদ্ধানুভাবে দশদিকস্থ লোকধাতুতে স্থিত মহাকরুণা ধ্যানস্তরকে ব্যাখ্যা প্রদান করে। আমার প্রাণ মহাজাগতিক প্রাণ, আমার শ্বাস প্রশ্বাস মহাজাগতিক শ্বাস প্রশ্বাস স্থিত ব্যাখ্যা প্রদান করে। মাল্টিডায়মেনশনাল ফর্মুলার ব্যাখ্যা দেয়, মেটার ও এন্টিমেটার ব্যাখ্যা দেয়, বিগ ব্যাঙকে ব্যাখ্যা দেয়, শূণ্যতাবর্গের শূণ্যতা, মহাজাগতিক মহাশূণ্যতার ব্যাখ্যা দেয়, সাব্অ্যাটমিক স্তরের কণাগুলোর অস্থিত্ব উদয় বিনাশ ব্যাখ্যা দেয়। তাই বুদ্ধ কর্তৃক দেশনা বর্তমান আধুনিক বিজ্ঞানালোকে বৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যায় ব্যাখ্যা প্রদান অত্যাবশ্যক।