মাহবুব মিত্র
আলোয় ভাসে চোখের জ্যোতি; মায়াময় দ্যুতি ছড়িয়েছে আয়নাফুল… পাথর ভেদ করে বেরিয়ে আসছে নীল প্রিতমালো। গ্লাসের ওপর হাঁটছে অগণিত বনমোরগ। এবার পাথরে-পাথর ঘষে নির্মাণ করবো টাকশাল।
ছোটো-ছোটো সিঁড়ি। বড়-বড় পা~ধারালো নখ। ক্ষুদ্র-ক্ষুদ্র ছিদ্রপথে চোখ সরু করে দেখা যায় গ্যালাক্সির সংসার। পাখি আর নারী প্রায়~একই বনস্পতির টেক্সটাইল গুমসুতা। নারীসমগ্র কাদাজলে নগরীবিতান। বুকের কার্নিশে ঝুলে আছে~রাজার লবণাক্ত লকলকে জিহ্বা, প্রজাতন্ত্র আর “ঝরা পাখিদের চেকমেট”।
রাজায়-রাজায় খেলা। প্রজায়-প্রজায় মোমপ্রেম। রাজায়-প্রজায় জোয়ার-ভাটার জিওমেট্রিক ফিচার (Geometric Feature); ঝরা ফুল-পাতা-পাখি-মানুষ~একদিন অবিনশ্বরবাদ সূত্র হয়ে~জ্বলতে থাকবে দাবামাঠে। রাজা-মন্ত্রী-ঘোড়া~একই মাঠের অট্টহাসি!
সিরামিক সেন্টার ধসে যাবে একদিন। কসমিক (Cosmic) টেবিলে উবু হয়ে বসে থাকবে পীথাগোরাস! কমিক রাজা যখন ঘোড়ার চালে আটকা পড়ে; তখন প্রেমিকসমগ্র গাধা আর প্রেমিকাসমগ্র মায়াহরিণী।