ডেঙ্গুতে প্রাণহানি ১৬০০ ছাড়ালো
প্রকাশ : 2023-11-27 19:16:58১ | অনলাইন সংস্করণ
নিউজ ডেস্ক
গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে আরও আটজনের মৃত্যু হয়েছে। এ বছর ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে মোট এক হাজার ৬০৬ জনের মৃত্যু হয়েছে। এদিন ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে সারা দেশে আরও ৯২০ জন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন।
সোমবার (২৭ নভেম্বর) স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হেলথ ইমার্জেন্সি অপারেশন সেন্টার ও কন্ট্রোলরুম থেকে পাঠানো ডেঙ্গুবিষয়ক এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
এতে বলা হয়, গত ২৪ ঘণ্টায় সারা দেশে ৯২০ জন ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন। এর মধ্যে ঢাকাতে ২১৯ জন এবং সারা দেশে (ঢাকা সিটি ব্যতীত) ৭০১ জন ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন।
গত ২৪ ঘণ্টায় সারা দেশে মোট এক হাজার ১৪ জন ডেঙ্গুরোগী হাসপাতাল থেকে ছাড়পত্র পেয়েছেন। এর মধ্যে ঢাকায় বিভিন্ন হাসপাতাল থেকে ২২১ জন এবং সারা দেশের (ঢাকায় ব্যতীত) বিভিন্ন হাসপাতালে থেকে ৭৯৩ জন ছাড়পত্র পেয়েছেন।
বিজ্ঞপ্তিতে আরও জানানো হয়, গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে আটজনের মৃত্যু হয়েছে। এরমধ্যে চার জন ঢাকাতে এবং চারজন সারা দেশে (ঢাকা সিটি ব্যতীত) মারা যান।
এ বছর ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে মোট এক হাজার ৬০৬ জনের মৃত্যু হয়েছে। এর মধ্যে ঢাকাতে ৯৩০ জন এবং সারা দেশে (ঢাকা সিটি ব্যতীত) ৬৭৬ জন মারা যান।
চলতি বছরের ২৭ নভেম্বর পর্যন্ত মোট ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়েছেন তিন লাখ নয় হাজার ৮৭ জন। এর মধ্যে ঢাকাতে এক লাখ সাত হাজার ২৯৮ জন ও সারা দেশে (ঢাকা সিটি ব্যতীত) দুই লাখ এক হাজার ৭৮৯ জন ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়েছেন।
চলতি বছরে এ পর্যন্ত মোট তিন লাখ তিন হাজার ৯৮৮ জন ডেঙ্গুরোগী হাসপাতাল থেকে ছাড়পত্র পেয়েছেন। এর মধ্যে ঢাকার বিভিন্ন হাসপাতাল থেকে এক লাখ পাঁচ হাজার ৩৫৭ জন এবং সারা দেশের (ঢাকা সিটি ব্যতীত) বিভিন্ন হাসপাতাল এক লাখ ৯৮ হাজার ৬৩১ জন ছাড়পত্র পেয়েছেন।
বর্তমানে সারা দেশে মোট তিন হাজার ৪৯৩ জন ডেঙ্গুরোগী হাসপাতালে ভর্তি আছেন। ঢাকায় এক হাজার ১১ জন এবং সারা দেশে (ঢাকা সিটি ব্যতীত) দুই হাজার ৪৮২ জন রোগী হাসপাতালে ভর্তি আছেন।
এতে আরও বলা হয়, চলতি বছরে ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতাল থেকে ছাড়পত্র পাওয়ার হার শতকরা ৯৮ শতাংশ। হাসপাতালে ভর্তি থাকার হার এক শতাংশ এবং মৃত্যুর হার শূন্য দশমিক পাঁচ শতাংশ।
গত বছরের ১ জানুয়ারি থেকে ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত দেশের বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি রোগীর সংখ্যা সর্বমোট ৬২ হাজার ৩৮২ জন এবং ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে মোট ২৮১ জন মারা যান।
ই